[Home] [Job] [Education] [Online Ticket] [Utility Bill] [Mobile & PC] [Sports] [Newspaper] [Bank] [Industry] [Health] [IPO]

মুজিববর্ষ’র বদলে লেখা ছিল ‘মুজিবর্ষ’


 বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীতে দেশব্যাপী একযোগে সকলকে শপথ বাক্য পাঠ করিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে চারটায় জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজা থেকে এ শপথ বাক্য পাঠ করান তিনি। এ সময় তার সাথে ছিলেন বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানাও।

‘মহাবিজয়ের মহানায়ক’ প্রতিপাদ্যে আয়োজিত জমকালো এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ও ভারতের রাষ্ট্রপতিসহ বিভিন্ন দেশের অতিথিরা। বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীতে দেশবাসী স্বভাবতই উচ্ছ্বসিত। কিন্তু এরই মাঝে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখা গেছে তীব্র প্রতিক্রিয়া; শপথ অনুষ্ঠানের ডায়াসে যে ‘মুজিববর্ষ’ বানানই ভুল লেখা! ডায়াসে ‘মুজিববর্ষ’র বদলে লেখা ছিল ‘মুজিবর্ষ’! অর্থাৎ একটি ‘ব’ বাদ পড়ে গেছে। বাংলাদেশের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে দেয়া বর্ষের ভুল বানান মেনে নিতে পারছেন না অনেকেই।

এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখা দিয়েছে তীব্র প্রতিক্রিয়া। একজন সাংবাদিক লিখেছেন, ‘আমি বানানবিদ নই। তবে সাধারণ জ্ঞান বলে ‘মুজিববর্ষ’ই হবে।’ অন্যদিকে, একজন রাজনীতিবিদ লিখেছেন, ‘এটা বলা কি অপরাধ হবে যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আশেপাশে যারা আছে তাদের দায়িত্ব পালনে আন্তরিকতার অভাব আছে? মুজিববর্ষ যে মুজিবর্ষ হয়ে গেল এটা দেখার মতো একজন মানুষও কি আশেপাশে ছিল না?’

জাতীয় এই অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি চলছিল বহুদিন আগ থেকে। এরপরও প্রধানমন্ত্রীর ডায়াসে এমন ভুল মেনে নেয়া যায় না বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অনেকে। কেউ কেউ আবার এই ভুলকে বড় করে দেখার পক্ষে নন। তারা বলছেন, অতীতেও সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন জায়গায় ‘মুজিবর্ষ’ শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে এটি ভুল হলে অনেকদিন ধরেই সেই ভুল বিভিন্ন জায়গায় হয়ে এসেছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলা বিভাগের একাধিক শিক্ষক-শিক্ষার্থী এটিকে ভুল হিসেবেই চিহ্নিত করেছেন। তাদের মতে সন্ধি অথবা সমাসের কোনো নিয়মেই এই বানান সিদ্ধ নয়।

এবি ব্যাংকের ১৬৬ কোটি টাকা দুর্নীতি, ১৫ কর্মকর্তাকে গ্রেফতারের নির্দেশ

 ১৬৬ কোটি টাকা দুর্নীতির মামলায় এবি ব্যাংকের ১৫ কর্মকর্তাকে গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।  পাশাপাশি এই ১৫ জন যেন বিদেশে পালিয়ে যেতে না পারে সে জন্য নিষেধাজ্ঞাদেশ দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।



আদালতে আসামিপক্ষে জামিন আবেদনের শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী গোলাম আব্বাস দুলাল।

দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।
মামলার ১৫ আসামি হলেন—মো. এরশাদ আলী (৫৩), এবিএম আব্দুস সাত্তার (৬২), আনিসুর রহমান (৬০), মো. রুহুল আমিন (৪৭), ওয়াসিকা আফরোজী (৫৯), মুফতি মুস্তাফিজুর রহমান (৪৯), সালমা আক্তার (৬৩), মোহাম্মদ এমারত হোসেন ফকির (৪৫), মো. তৌহিদুল ইসলাম (৩৮), শামীম এ মোরশেদ (৫০), খন্দকার রাশেদ আনোয়ার (৪৫), সিরাজুল ইসলাম (৩৯), মাহফুজ উল ইসলাম (৪৩), মশিউর রহমান চৌধুরী (৬১) ও শামীম আহমেদ চৌধুরী (৬৬)।